শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
Sex Cams
সর্বশেষ সংবাদ
গ্রেটার বড়লেখা এসোশিয়েশন ইউকে নতুন প্রজন্মদের নিয়ে কাজ করবে  » «   স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল  » «   কানাডা যাত্রায়  ইমিগ্রেশন বিড়ম্বনা এড়াতে সচেতন হোন  » «   ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন ক্যানসারে আক্রান্ত  » «   যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজাবাসীদের সাহায্যার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই ইন দ্য ইউকের অনুদান  » «   বড়লেখায় পাহাড়ি রাস্তা সম্প্রসারণে বেরিয়ে এলো শিলাখণ্ড  » «   মাইল এন্ড পার্কে ট্রিস ফর সিটিস এর কমিউনিটি বৃক্ষরোপণ  » «   রয়েল টাইগার্স স্পোর্টস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন  » «   গোলাপগঞ্জ স্যোশাল এন্ড কালচারাল ট্রাস্ট ইউকে’র সাধারণ সভা ও নির্বাচন সম্পন্ন  » «   যুক্তরাজ্যবাসি  সাংবা‌দিক সাইদুল ইসলামের পিতা আব্দুল ওয়াহিদের ইন্তেকাল  » «   ইউকে বাংলা রিপোটার্স ইউনিটি‘র নতুন কার্যকরী কমিটির অভিষেক  » «   রোটারিয়ান মোহাম্মদ খতিবুর রহমান বার্লিন যাচ্ছেন  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসের নতুন বাজেটে হাউজিং, শিক্ষা, অপরাধ দমন, তরুণ, বয়স্ক ও মহিলাদের জন্য বিশেষ কর্মসূচিতে বিপুল বিনিয়োগ প্রস্তাব  » «   আজীবন সম্মাননা পেলেন সৈয়দ আফসার উদ্দিন এমবিই  » «   লন্ডন বাংলা স্কুলের আয়োজনে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ: চার আসামির ডিএনএ মিলেছে



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসের আঙ্গিনায় প্রাইভেট কারের ভেতর গৃহবধূকে ধর্ষণের সঙ্গে চারজনের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে ডিএনএ টেস্টে। অন্যরা ধর্ষণে সহায়তা করেছেন। আলোচিত এই মামলার আসামিদের ডিএনএ টেস্টের প্রতিবেদনে এসব তথ্য মিলেছে। পুলিশ এখন মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিলের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে।

যে চারজনের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে তাঁরা হলেন- সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি ও অর্জুন লস্কর।

এ বিষয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্তি উপ-কমিশনার (মিডিয়া) বি এম আশরাফ উল্লাহ বলেন, আদালতে আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়া ছিল মামলার তদন্তের মূল অগ্রগতি। অভিযোগপত্র দাখিলে ডিএনএ টেস্টের অপেক্ষা ছিল। সম্প্রতি ডিএনএ টেস্টের প্রতিবেদন হাতে এসেছে। এখন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের প্রস্তুতি চলছে।

২৫ সেপ্টেম্বর রাতে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন এক গৃহবধূ (২১)। ছাত্রাবাসের আঙ্গিনায় স্বামীকে আটকে রেখে প্রাইভেট কারের ভেতর ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করা হয়। ওই রাতেই ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর স্বামী বাদি হয়ে মহানগরের শাহপরান থানায় মামলা করেন।

ধর্ষণের পর ওই নির্যাতিতা গৃহবধূ সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে তিন দিন চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি।

মামলা দায়েরের পর সিলেট বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে এজাহারভুক্ত আসামি সাইফুর রহমান, তারেকুল ইসলাম ওরফে তারেক, শাহ মাহবুবুর রহমান ওরফে রনি, অর্জুন লস্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান ওরফে মাসুম এবং সন্দেহভাজন আসামি মিসবাউর রহমান ওরফে রাজন ও আইনুদ্দিন নামের আরও দুই যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া সবাই এমসি কলেজ ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত বলে জানা গেছে।

গ্রেপ্তারের পর আটজন আসামিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তাঁরা। জবানবন্দিতে প্রধান আসামি সাইফুর, তারেক, শাহ মাহবুবুর ও অর্জুন লস্কর ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন। রবিউল ও মাহফুজুর ধর্ষণে সহায়তা করার কথা স্বীকার করেন। সন্দেহভাজন দুই আসামিও আদালতে জবানবন্দি দেন। এর আগে ছয় আসামির ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে টেস্টের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।

আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের বিষয়ে শাহপরান থানার ওসি (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য বলেন, তদন্তের সব কাজ শেষ। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হবে।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন