গত ১ জুন পর্তুগালে সবকিছু খোলে দেওয়ার নির্দেশ ছিল। কিন্তু আশংকাজনক হারে আক্রান্তের হার বৃদ্ধি পেয়েছে।এজন্য সরকার কে নতুন করে ভাবতে হয়েছে।বানিজ্যিক শহর পর্তুতে আক্রান্তের হার অনেকটা উন্নতির দিকে। আবারও ব্যাবসা বানিজ্যসহ সবকিছু ধীরে ধীরে সচল হতে শুরু করেছে।
ঠিক উল্টো চিত্র পর্তুগালের রাজধানী লিসবনের। দিন দিন অবস্থা অবনতির দিকে যাচ্ছে। লকডাউন এর পর লিসবনে আক্রান্তের সংখ্যা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনা নিয়ে আতংক এবং ভয় থাকা সত্তেও লিসবনে ঘটেছে বিশাল বর্ণবাদ বিরোধী সমাবেশ। গত ৬ জুন বিকাল ৬ টায় লিসবনে এই প্রতিবাদ সমাবেশে ছিল তীব্র বর্ণবাদ বিরোধী শ্লোগান এবং সকল জাতি- ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের মানুষের ঐক্যবদ্ধ সহাবস্থান।
গত ২৫ শে মে সন্ধ্যায় আমেরিকায় সন্দেহ ভাজন একটি প্রতারনায় গ্রেফতার করতে আসা পুলিশের হাতে ৪৬ বছর বয়স্ক জর্জ ফ্লায়েড এর হৃদয় বিদারক মৃত্যুর ভিডিও চিত্র দেখে ফুসে ওঠে গোটা আমেরিকা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্যচিত্রটি ছড়িয়ে যায় বিশ্বব্যাপী। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো পর্তুগালে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রনহীনভাবে ছড়িয়ে পড়ার সময়েও।