বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
ইরানে আগেও সরকার হটিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, তার কী ফল হয়েছিল?  » «   ইরানে হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন ট্রাম্পের  » «   আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কে, কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?  » «   ‘ইরান আত্মসমর্পণ করবে না’ : জাতির উদ্দেশে খামেনির ভাষণ  » «   ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে হট্টগোল, সংলাপে ফিরে জামায়াত বললো-ইউনূস ‘নিরপেক্ষতা’ হারিয়েছেন  » «   ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : রাশিয়া কোন পক্ষে?  » «   নির্বাচন হলেই তাদের বিপদ: জামায়াতকে ফখরুলের কটাক্ষ  » «   দশ মাস পরও ভাঙ্গা হচ্ছে ভাস্কর্য, ‘অঞ্জলি লহ মোর’ নিয়ে সমালোচনার ঝড়  » «   আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে যুদ্ধে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা  » «   লন্ডনের স্বাস্থ্যকর স্কুল অ্যাওয়ার্ড অর্জনে শীর্ষে টাওয়ার হ্যামলেটস  » «   “মেয়র’স ডিসঅ্যাবিলিটি রোড শো” অনুষ্ঠিত  » «   আমিরাতে হিজরি নববর্ষ উপলক্ষে ছুটি : পাবেন প্রবাসীরাও  » «   আমিরাতের ভিসা অনিয়মকারীদের মধ্যে ২৫ শতাংশের বেশি বাংলাদেশি  » «   মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে সৎ বাবার ফাঁসি  » «   তেহরানে ইসরায়েলি হামলায় গুঁড়িয়ে গেল বাংলাদেশি কূটনীতিকের বাসভবন  » «  

চিকিৎসার অভাবে শ্বাসকষ্টে প্রাণ গেল লেবানন প্রবাসী নারী কর্মীর



লেবাননে মর্জিনা বেগম নামে এক বাংলাদেশি নারীকর্মীর শ্বাসকষ্টে মৃত্যু হয়েছে। মর্জিনা বেগমের বাড়ি বাংলাদেশে মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার, বিলতার গ্রামে। মর্জিনা বেগমের বাবার নাম, শেখ আলতাফ হোসেন। দেশে পরিবারে তাঁর স্বামী সহ দুই সন্তান রয়েছে।

মর্জিনা বেগম ও নাসরিন বেগম দুই বোন লেবানন প্রবাসী। লেবানন রাজধানী বৈরুতের, ‘বারবির এলাকায় একটি ছোট রুমে দু’বোন একসাথে থাকতেন। গত ২ সপ্তাহ যাবত মর্জিনা বেগম শ্বাসকষ্টে ভুগলেও অর্থের অভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে পারছিলেন না।

দুপুরে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত তাঁকে মাকাসাদ হাসপাতালে নিয়ে আসলে কয়েক ঘন্টা পরেই মর্জিনা বেগম মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
অর্থের অভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসানিতে না পারায় অকালেই চল যেতে হল এই বাংলাদেশি রেমিট্যান্সযোদ্ধাকে।

শনিবার (৩০ মে) রাজধানী বৈরুতের মাকাসাদ হাসপাতালে স্থানীয় সময় বিকালে তাঁর মৃত্যু হয়। বর্তমানে মরদেহ হাসপাতালের হিমঘরে আছে।
মর্জিনা বেগমের বোন লেবানন প্রবাসী নাসরিন বেগম জানায়, তার বোন দীর্ঘ ৭ বছর আগে গৃহকর্মীর ভিসায় লেবানন আসে।

এদিকে তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে পরিবার সহ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। তাঁর বাবা ও স্বামী, বৈরুতে বাংলাদেশ দূতাবাসকে অনুরোধ জানিয়েছে যেন মর্জিনা বেগমের মরদেহ দ্রুত দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন