রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
গোপালগঞ্জে জনমনে আতঙ্ক, কারফিউর সঙ্গে বাড়ছে গ্রেফতার  » «   এখন লড়াই নতুন বাংলাদেশের, বক্তৃতার সময় লুটিয়ে পড়লেন আমির  » «   এবার চকরিয়ায় বিএনপির প্রতিরোধের মুখে এনসিপির পথসভা পণ্ড  » «   গণতন্ত্রবিরোধীরা আবার জোট পাকাচ্ছে বলে মির্জা ফখরুল কাদেরকে ইঙ্গিত করলেন?  » «   চালু হলো স্টারলিংক, বাংলাদেশের মতো এত দ্রুত বিশ্বের আর কোথাও হয়নি  » «   গণ–অভ্যুত্থান যেটা বলা হচ্ছে, সেটা আসলে বিস্ফোরণ  » «   ইসলামপন্থিদের হুমকি সত্ত্বেও জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় বাংলাদেশে  » «   গোপালগঞ্জে যারা মারা গেলেন তারা কোন দলের?  » «   গোপালগঞ্জে সহিংস পরিস্থিতির পেছনে এনসিপি’র দায় কতটা?  » «   গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় বাড়লো, ‘মৃত্যুর দায় সরকার এড়াতে পারে না’  » «   গোপালগঞ্জে এনসিপির জনসভায় লোক ছিলেন ২০০ জন : পুলিশ প্রতিবেদনে যা উঠে এলো  » «   আবারও গোপালগঞ্জ যাওয়ার ঘোষণা নাহিদের, সরকার ও এনসিপি’র সমালোচনায় বিএনপি  » «   গোপালগঞ্জে কারফিউ, চলছে ধরপাকড়, সরকারের তদন্ত কমিটি  » «   ‘জুলাই শহীদ দিবসে’ রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে একি লেখা!  » «   নাহিদ-হাসনাতদের এপিসিতে ওঠার ব্যাখ্যা দিলেন এনসিপি নেতা  » «  

ঈদের আনন্দ নেই লেবানন প্রবাসী বাংলাদেশিদের



করোনা ভাইরাসের কারণে বেকারত্ব ও টানা লকডাউনে ঘরবন্দি লেবাননে থাকা প্রায় দেড় লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি। আর আগামী কালই মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। কিন্তু বৈশ্বিক এ মহামারীর ছোবলে এবার প্রবাসীদের মনে কোনো আনন্দ-উদ্দীপনা নেই, নেই উৎসব করার প্রস্তুতি।

লেবাননের এবারের ঈদটা হবে একেবারেই ভিন্ন রকম। ঈদকে সামনে রেখে করোনা প্রতিরোধে ২৩ মে থেকে ৭ জুন পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। এদিকে করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে দিন পার করছে দেড় লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি। লকডাউন চলাকালে কিছু সময় অনেকের কাজ চললেও বেতন পাননি। বন্ধ রয়েছে দেশটির ছোট-বড় অনেক কোম্পানি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। একদিকে চলছে নিজেদের উৎসববিহীন ঈদ প্রস্তুতি; অন্যদিকে আছে পরিবারের জন্য বাড়তি কিছু টাকা পাঠানোর তাড়া।

আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে লেবানন প্রবাসী কয়েকজন বাংলাদেশির সাথে কথা বলেন এই প্রতিবেদক। এর মধ্যে সাঈদা এলাকার প্রবাসী মোঃসালমান আহমদ বলেন, প্রতিবছর ঈদকে ঘিরে পরিবারের জন্য যে পরিমাণ টাকা পাঠাতাম, এবার তার তিনভাগের একভাগও দিতে পারছি না। লকডাউনের কারণে বাসায় দুমাস ধরে বন্দি হয়ে আছি। খেয়ে না খেয়ে অনেকে রোজা পালন করছি। এমন পরিস্থিতিতে যে পড়তে হবে- তা আমরা কোনোদিন ভাবিনি।

আলজিয়া এলাকার প্রবাসী পেট্রোল পাম্পের কাজের শ্রমিক শাহিন আহমদ জানান, করোনায় কমে গেছে আয়। এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়েও পরিবারের জন্য যতটুকু সম্ভব ঈদের জন্য টাকা পাঠিয়েছি। অনেকটা একই সুরে বলেন আলাইন এলাকার প্রবাসী মোঃশানুর মিয়া । এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন