রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
বাংলাদেশে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সম্পদ সুরক্ষায় অন্তবর্তীকালীন সরকারকে জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে  » «   ইস্টহ্যান্ডস চ্যারিটির উদ্যোগে ক্যাপাসিটি বিল্ডিং কর্মশালায় বিভিন্ন পেশার মানুষের অংশগ্রহণ  » «   হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের  বিরুদ্ধে নীতিহীন কর্মকান্ডের অভিযোগ  » «   সাংবাদিক ক্যারলকে গ্লোবাল জালালাবাদ ফ্রান্সের বিশেষ সম্মাননা প্রদান  » «   গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক জালালাবাদ উৎসব প্যারিস অনুষ্ঠিত  » «    সাকিব : নক্ষত্রের কক্ষচ্যুতি  » «   লন্ডনে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ঐতিহ্যবাহী চাটগাঁয়ে মেজবান ৬ অক্টোবর রবিবার  » «   ১১তম মুসলিম চ্যারিটি রান ২০ অক্টোবর ভিক্টোরিয়া পার্কে  » «   ৭৫ শেফ এর অংশগ্রহণে বিসিএর শেফ অব দ্যা ইয়ার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত  » «   ৩০ বছরেও ধরা পড়েনি কোনো আসামী, বিচারের দাবীতে মেয়ের সংবাদ সম্মেলন  » «   ইস্টহ্যান্ডসের ফ্রি স্মার্ট ফোন পেলেন ৪০ জন  » «   সম্মিলিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ যুক্তরাজ্য পদক ২০২৪’পেলেন কবি, সাহিত্যিক ও সংগঠক ফারুক আহমেদ রনি  » «   টাওয়ার হ্যামলেটসে হোমলেসনেস-এর প্রস্তাবিত নতুন পলিসি সাসপেন্ড করেছেন নির্বাহী মেয়র লুৎফুর  » «   লন্ডনে বিসিএ এ্যাওয়ার্ডস ২৮ অক্টোবর থাকছে নানা চমকপ্রদ আয়োজন  » «   বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৩২নং বাসভবন ভস্মীভূত এবং ভাস্কর্য ভাংচুরের নিন্দা ও প্রতিবাদ  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

ভালবাসাই হোক আমাদের সম্প্রীতির উৎস



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

 

হিংস্রতার মাধ্যমে ক্ষণস্থায়ী বিজয় অর্জন হয়তো সম্ভব। কিন্তু হিংস্রতা কখনও সমাজে স্থায়ীভাবে শান্তি আনতে পারে না।

ড. মার্টিন লুথার বলেছিলেন ‘অসহিংসতা হচ্ছে একটি শক্তিশালী অস্ত্র, যা সমাজে শান্তি নিয়ে আসতে পারে। তাই এটাই হচ্ছে একমাত্র শান্তির পথ।’
আমরা যদি একটু চোখ,কান খোলা রেখে- কোন ঘৃণা ছড়িয়ে নয় , আবেগতাড়িত হয়ে নয় , যুক্তি , বুদ্ধি আর শাণিত কথার বাক্যবাণ দিয়ে , গঠনমূলক সমালোচনা করে , সামাজিক সমস্যা আর অসংগতিকে উন্মোচন করতে পারি।  আমরা এই মহামারী করোনা থেকে বিশ্বের সাদা , কালো , শ্রমজীবি , পেশাজিবী , ধর্ম ,বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণীর মানুষের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আর অকুন্ঠ ভালবাসা অর্জনের শিক্ষা নেওয়ার।

এই বহুজাতিক , বহুভাষী , বহু ধর্মের সমন্বয়ে গঠিত অসাম্প্রদায়িক সমাজে আমরা , আমাদের সন্তানেরা একসাথে সম্প্রিতীর বন্ধনে আবদ্ধ । এই সময়ে আমাদের কোন চিন্তা , কর্ম বা শব্দ দিয়ে কারও অনুভুতিকে আঘাত করা উচিত না । পরিবর্তনশীল প্রযুক্তিময় এই প্রগতিশীল সমাজে , কোন বিশেষ ধর্ম , ছোট জাত , বড় জাত বিষয়ে কারণে অকারণে বেশী কথা বলার দরকার নেই ।

এই মহাবিশ্বের মহামারী পরবর্তী অনেক সম্ভাবনার স্বপ্ন আমরা দেখছি । আমরা প্রতিবাদ করব , প্রতিরোধ করব সকল অসংগতি , অনৈতিকতার বিরুদ্ধে , কিন্তু তা হতে পারে, কাউকে বা কোন ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী, এলাকা  বা  সম্প্রদায়কে অপমান করে নয়, ভালবাসার মাধ্যমে ।

আমরা বর্তমানে যে শিক্ষা নিলাম,তা যদি একটু মনোযোগ সহকারে বিবেচনা করি তাহলে খুবই সহজে অনুমেয় যে,
বেঁচে থাকার জন্য আসলে তেমন বেশি কিছু দরকার নাই!
*দোকানে আড্ডা না দিয়েও সময় কাটানো যায়!
*নিজের পরিবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ!
*আমাদের বেশিরভাগ পরিশ্রম বিনা কারণে!
*মানুষের সামর্থ খুবই সিমীত!
*প্রকৃতির সামনে মানুষ কিছুই নয়, প্রকৃতি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে মাত্র!
*মরণঘাতী রোগ হলে অনেক সম্পদ আর ক্ষমতা কোন কাজে আসে না!
কিসের এতো বাহাদুরি ??
গানের একটি লাইন দিয়ে শেষ করি ” এক বিন্দু ভালবাসা দাও, এক সিন্দু হ্নদয় দেব”
ঘৃণা দিয়ে নয় ভালবাসা ই হোক আমাদের সম্প্রিতীর উৎস।


সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

"এই বিভাগে প্রকাশিত মতামত ও লেখার দায় লেখকের একান্তই নিজস্ব " -সম্পাদক