যথাযোগ্য মর্যাদা ও শ্রদ্ধার সাথে বাংলাদেশ দূতাবাস, লিসবন ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন করেছে।
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।অনুষ্ঠানের শুরুতে মান্যবর রাষ্ট্রদূত রুহুল আলম সিদ্দিকী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করেন। এরপর পর্তুগাল আওয়ামীলীগ সহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন মান্যবর রাষ্ট্রদূত রুহুল আলম সিদ্দিকী এবং সভা পরিচালনা করেন দূতাবাসের তৃতীয় সচিব আব্দুল্লাহ আল মামুন রাজি।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, পর্তুগাল আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল আলম জসিম, সিনিয়র সহ সভাপতি মিয়া ফরহাদ,সহ সভাপতি মহসিন হাবিব ভূইঁয়া,কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব শোয়েব মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক ইমরান হোসেন ভূইঁয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল ফকির, দপ্তর সম্পাদক জাকির হোসাইন, এ্যাডভোকেট হাবিব ও ছাত্রলীগ নেতা শাহাজালাল সহ আরো অনেকে।
আলোচনা পর্বে উপস্থিত সকলেই তাঁদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ও ঐন্দ্রজালিক এই ভাষণের সার্বজনীন আবেদনের বিষয় তুলে ধরেন।
আমাদের জাতীয় জীবনে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন মান্যবর রাষ্ট্রদূত রুহুল আলম সিদ্দিকী ।তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু নির্দিষ্ট কোনো দলের নেতা নন, তিনি সকল দলের, সকল মানুষের। সর্বোপরি তিনি বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্তুগাল আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আফজাল হোসাইন, এম এ বাশীর, সোহেল খান, উজ্জ্বল, কাওসার সহ আরো অনেকে। সবশেষে মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।