৮ জানুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের ১০ বছর মেয়াদি ‘গোল্ডেন ভিসা’ স্থায়ী রেসিডেন্সি ভিসা সম্মানসূচক গোল্ডেন ভিসা পেলেন সিআইপি ফখরুল ইসলাম খান। তিনি আল সুমাইয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান , জাতীয় কবিতা মঞ্চ সংযুক্ত আরব আমিরাত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক, মীরসরাই সমিতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সভাপতি, এফ আই কে ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (BD) চেয়ারম্যান।
গোল্ডেন ভিসার মতো অনন্য এই বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ায় আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এবং দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম, আবুধাবীর ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান এবং আজমানের শাসক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সুপ্রিম কাউন্সিলের সদস্য শেখ হুমাইদ বিন রশিদ আল নুয়াইমীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি। এই সময় তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
উল্লেখ্য, ফখরুল ইসলাম খান সি আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিসহ, দুবাই, আজমানে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ ও সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি নিজ দেশ তথা বাংলাদেশে জনসেবামূলক কাজে সমপৃক্ত রয়েছেন। আমিরাত সরকার এই সম্মাননা পেয়ে ফখরুল ইসলাম খান সি আই পি বলেন, এই গোল্ডেন ভিসা আমার এবং আমার দেশের জন্য বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য একটি সম্মান।
এই ভিসা পাওয়ার মাধ্যমে এসব প্রবাসীরা দেশটিতে নির্বিঘ্নে বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন। একমাত্র বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা, গবেষক বিজ্ঞানী ও মেধাবী শিক্ষার্থী এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবীর Abu Dhabi Naturalization & Residency Directorate থেকে ১০ বছর মেয়াদি এই ‘গোল্ডেন ভিসা’ পান তিনি।
এ সম্মাননা প্রাপ্তিতে আমিরাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমাকে আরো বেশি উৎসাহ দেবে এবং আমিরাতের অর্থনীতির বিস্তৃত হতে সহায়তা করবে। ব্যবসা বান্ধব অর্থনৈতিক সুযোগ ও সম্মান প্রদানের জন্য আমরা আরব আমিরাতের নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞ এবং আমিরাতের সমৃদ্ধি কামনা করছি।
এদিকে তাঁর এ সম্মাননা প্রাপ্তিতে প্রাণজ অভিনন্দন এবং গৌরব প্রকাশ করেছেন জাতীয় কবিতা মঞ্চ আরব আমিরাতের কেন্দ্রীয় সভাপতি কবি মুহাম্মদ মুসা।
প্রসঙ্গত, গোল্ডকার্ড ভিসা হচ্ছে আমিরাতে ১০ বছর মেয়াদি ভিসা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ও আমিরাতের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী দুবাইয়ের শাসক শেখ মোহাম্মদ বিন রাশেদ আল মাকতুম ঘোষিত গোল্ডকার্ডের প্রথম ধাপে যোগ্যতা সম্পন্ন ৬ হাজার ৮০০ প্রবাসীর একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছিল।