বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ | ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
https://blu-ray.world/ download movies
সর্বশেষ সংবাদ
শিশুর বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অস্ত্রোপচার, চিকিৎসক গ্রেফতার  » «   ‘মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত’ বাবর ১৭ বছর পর কারামুক্ত  » «   সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা  » «   ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর স্ত্রীসহ গ্রেফতার  » «   জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট: আপিলে খালেদা-তারেকসহ সবাই খালাস  » «   বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের অবমানননা ও লাঞ্ছনার তীব্র প্রতিবাদ  » «   অফস্টেডে ‘আউটস্ট্যান্ডিং’ টাওয়ার হ্যামলেটস : সরকারের রিপোর্ট বলছে, “শিশুরা পায় চমৎকার সহায়তা”   » «   সাত বছরের শিশুর ধর্ষণের বিচারের দাবিতে রাজপথে আন্দোলনে এক মা  » «   বাংলাদেশ থেকে আরও দক্ষ কর্মী নিতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতি আহ্বান  » «   জয় বাংলা স্লোগান দেয়ায় ছাত্রলীগ নেত্রীকে ৯ তলায় নেয়া হলো সিঁড়ি দিয়ে  » «   ‘সম্পর্ক’ স্বাভাবিক হবে ঢাকায় নির্বাচিত সরকার এলে, জানালেন ভারতের সেনাপ্রধান  » «   ঘরটি কেন পুড়েনি?  » «   অমর একুশে বইমেলা নিয়ে কী হচ্ছে?  » «   ‘ভালো বন্ধু’ টিউলিপকে বরখাস্ত করার মত কঠোর হতে পারবেন স্টারমার?  » «   ১১ দিনে প্রবাসী আয় এলো ৭৩ কোটি ৬৬ লাখ ডলার  » «  
সাবস্ক্রাইব করুন
পেইজে লাইক দিন

দেশে ফিরে অসহায় মানুষের সেবা করতে চায় কুয়েত প্রবাসি ডা. সামিরা আফরিন



সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

দেশে ফিরে দুস্থ ও অসহায় মানুষদের সেবা করতে চান  চীনের সুজো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিবিএস ও ইর্ন্টানি কোর্স শেষ করে আসা কুয়েত প্রবাসী কন্যা ডাক্তার সামিরা আফরিন।

তার দেশের বাড়ী ঢাকার গোপিবাগে। বাবা মোহাম্মদ ইলিয়াস ১৯৮৮ সালে জীবিকার তাগিদে কুয়েতে আসেন বর্তমানে  একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত আছেন। মা রওশন আক্তার ১৯৯৩ সালে কুয়েতে আসেন । বড় মেয়ে সামিরা আফরিন, ছোট মেয়ে জেরিন আনজুম দুই কন্যা সন্তান তাদের জন্ম হয় কুয়েতে।

স্বামী ও সংসারের দেখাশোনার পাশাপাশি রওশন আক্তার ইন্টিগ্রেটেড ইন্ডিয়ান একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। কুয়েতের ইন্ডিয়ান স্কুলে পড়াশোনা করে দুই মেয়ে সামিরা ও জেরিন । জেরিন ইন্টিগ্রেটেড ইন্ডিয়ান স্কুলে টুুয়ালেব(ইন্টার) ক্লাসে পড়ছেন ।

২০১২ সালে কুয়েতের আব্বাসিয়া ইন্ডিয়ান সেন্টাল স্কুল থেকে সামিরা আফরিন উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করার পর মেডিকেলে পড়াশোনা করতে ২০১৩ সালে চলে যান চীনে। সেখানে সামিরা ভর্তি হন চীনে  সুজো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। চলতি বছরে সামিরা এমবিবিএস ও ইর্ন্টানি কোর্স শেষ করে গত ১২ জুলাই কুয়েতে আসেন।

সামিরা আফরিন বলেন, প্রথমে আমি কৃতজ্ঞ আমার  বাবা, মায়ের প্রতি, তারা আর্শিবাদ ও পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আমাদের দুই বোনের জন্য। ডাক্তারি লাইসেন্স পরীক্ষা সহ কিছু পরীক্ষা রয়েছে সেটা শেষ করার পর আমি বাংলাদেশে ফিরে যাব।  দেশের দুস্থ ও অসহায় মানুষদের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই । চেষ্টা করবো নিজের মেধা ও পরিশ্রমে  তাদের জন্য কিছু করার।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে সামিরা আরো বলেন, ইনশাআল্লাহ  আমার ইচ্ছা আছে ইউকে তে নিউরোলজি এর উপর পড়াশোনা করার।  সামিরা সকলের কাছে  দোয়া কামনা করে বলেছেন, আমি যেন নিদৃষ্ট লক্ষ্যে  পৌছে মাবন সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে পারি।

সামিরার মা শিক্ষিকা রওশন আক্তার  বলেন, বিদেশের মাটিতে পরিবার পরিজন নিয়ে বাসকরে  সন্তানদের দেখাশোনা ও সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়া খুবই কষ্ট কর। বেশিরভাগ প্রবাসী ব্যস্ত থাকেন সম্পদ বৃ্দ্ধি করতে। একজন বাবা মায়ের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তার সন্তান। তাদের কে  সঠিক পথে ও  সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা প্রধান লক্ষ হওয়া উচিত। অন্য সম্পত্তির দিকে ছুটতে ছুটতে আমরা অনেক সময় আসল সম্পত্তির দিকে খেয়ালই রাখি না।

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন