ঢাকা ০৩:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা ইসলামে পারিবারিক নির্যাতনের কোনো স্থান নেই-শায়খ আব্দুল কাইয়ুম লিবিয়া থেকে ৩১০ বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আরও ৩০ দেশের নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা খাঁচা থেকে বের হওয়া সিংহী আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে লন্ডনে ফ্লাই রবিবার, নির্জন কারাবাস থেকেই খালেদা জিয়ার ‘নানা রোগের সূচনা’ জানালেন ফখরুল মহাকাশ থেকে পবিত্র  কাবা শরিফের উজ্জ্বল ছবি আন্দোলনে থাকা প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি, ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত তারেক রহমানের দেশে ফেরা আবার অনিশ্চিত, কীভাবে ভোটার হবেন? খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ ভিভিআইপি সুবিধা পাবেন না

৫ আগস্টের পর সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা, রাজনীতিক ২৪

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০১:২৪:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
  • / 481
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের সময় দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন ছিল। সরকার পতনের পর দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে ৬২৬ জন আশ্রয় নেন। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর কারা সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সেই তালিকা প্রকাশ করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে ২০২৫) রাত দশটার দিকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি তালিকাটি প্রকাশ করে। এতে জানানো হয়, আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিলেন পুলিশ সদস্য—মোট ৫১৫ জন। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন ২৪ জন, বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা ১৯ জন, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা ও অন্যান্য পেশাজীবী ১২ জন, বিচারক ৫ জন এবং পরিবার-পরিজনসহ (স্ত্রী ও শিশু) ছিলেন ৫১ জন।

আইএসপিআর জানায়, আশ্রয় নেওয়া পাঁচ জনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট সরকারকে একটি তালিকাও দেওয়া হয়। গণ-অভ্যুত্থানের দশম মাসে এসে এ নিয়ে বিতর্ক না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে সশস্ত্র বাহিনী।

কারা ছিলেন সেই রাজনীতিক

তালিকায় থাকা রাজনীতিকদের মধ্যে ছিলেন সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী (পরিবারসহ), সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এদের মধ্যে টুকু ও পলককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, নাজমা আক্তার, রাগীবুল আহসান রিপু, এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, হাবিবুন নাহার, কাজী নাবিল আহমেদ ও তার পিএস সুজন সাত্তার, শাহজাহান খান, মো. আবু জহির, এম এ লতিফ, তানভীর ইসলাম ছোট মনির এবং ইকবালুর রহিমও ছিলেন নিরাপত্তা হেফাজতে। তাদের মধ্যে এম এ লতিফ ও সায়েদুল হক সুমন গ্রেপ্তার হয়েছেন।

সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, ময়মনসিংহের সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটো, খুলনার সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকও ছিলেন তালিকায়।

এছাড়া খুলনার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর এসএম রফিউদ্দিন আহমেদ ও তার ভাই আওয়ামী লীগ নেতা এস এস ফয়সাল আহমেদ রানা, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা সাইফুল ইসলাম, বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর জিয়াউর রহমান বিপ্লব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান শরিফ কামাল ও কুমিল্লা আওয়ামী লীগ সদস্য মো. কোরাইশীও ছিলেন আশ্রয়গ্রহণকারীদের মধ্যে।

কেন এই আশ্রয়

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিগত সরকারের পতনের পর কতিপয় কুচক্রী মহলের তৎপরতায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। ফলে সরকারি দপ্তর, থানা, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর আক্রমণ, ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, মব জাস্টিস, চুরি ও ডাকাতির মতো ঘটনার সূত্রপাত হয়। এমন সংবেদনশীল পরিস্থিতিতে দেশের নাগরিকদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি সৃষ্টি হয়।”

আইএসপিআর লিখেছে, “ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব সেনানিবাসে প্রাণরক্ষার জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আশ্রয় চেয়েছিলেন। সেই মুহূর্তে তাঁদের পরিচয় যাচাই করার চেয়ে জীবন রক্ষা করাই প্রধান বিবেচনায় আসে।”

আরও বলা হয়, “সেসময় শুধুমাত্র মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থেকে তাদের রক্ষা করাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য। পরিস্থিতি উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অধিকাংশ আশ্রয়গ্রহণকারী দু-এক দিনের মধ্যে সেনানিবাস ত্যাগ করেন। পাঁচজনকে আইন অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়।”

মীমাংসিত বিষয়

আইএসপিআর উল্লেখ করেছে, ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট এ বিষয়ে একটি আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। একই দিনে ১৯৩ জন ব্যক্তির একটি তালিকা (৪৩২ জন পুলিশ সদস্য ও একজন এনএসআই সদস্য ছাড়া) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়, যা ছিল একটি মীমাংসিত বিষয়।

বিভ্রান্তিমূলক প্রচারের অভিযোগ

৬২৬ জনকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনায় ‘বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার’ চলছে বলে অভিযোগ করেছে আইএসপিআর এবং এ থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও আস্থার সঙ্গে জাতির পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে।”

আইএসপিআর আরও জানায়, “তৎকালীন নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে আশ্রয়গ্রহণকারীদের জীবন হুমকির মুখে ছিল। অথচ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন ও জনগণের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।”

এই প্রেক্ষিতে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর সেনানিবাসে প্রাণরক্ষায় যাঁরা আশ্রয় নিয়েছিলেন, তাঁদের তালিকা প্রকাশ করা হলো।”

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

৫ আগস্টের পর সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের তালিকা, রাজনীতিক ২৪

আপডেট সময় : ০১:২৪:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের সময় দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন ছিল। সরকার পতনের পর দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে ৬২৬ জন আশ্রয় নেন। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর কারা সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সেই তালিকা প্রকাশ করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে ২০২৫) রাত দশটার দিকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি তালিকাটি প্রকাশ করে। এতে জানানো হয়, আশ্রয় নেওয়া ৬২৬ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিলেন পুলিশ সদস্য—মোট ৫১৫ জন। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন ২৪ জন, বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা ১৯ জন, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা ও অন্যান্য পেশাজীবী ১২ জন, বিচারক ৫ জন এবং পরিবার-পরিজনসহ (স্ত্রী ও শিশু) ছিলেন ৫১ জন।

আইএসপিআর জানায়, আশ্রয় নেওয়া পাঁচ জনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ বিষয়ে ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট সরকারকে একটি তালিকাও দেওয়া হয়। গণ-অভ্যুত্থানের দশম মাসে এসে এ নিয়ে বিতর্ক না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে সশস্ত্র বাহিনী।

কারা ছিলেন সেই রাজনীতিক

তালিকায় থাকা রাজনীতিকদের মধ্যে ছিলেন সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী (পরিবারসহ), সাবেক ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এদের মধ্যে টুকু ও পলককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন, নাজমা আক্তার, রাগীবুল আহসান রিপু, এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন, হাবিবুন নাহার, কাজী নাবিল আহমেদ ও তার পিএস সুজন সাত্তার, শাহজাহান খান, মো. আবু জহির, এম এ লতিফ, তানভীর ইসলাম ছোট মনির এবং ইকবালুর রহিমও ছিলেন নিরাপত্তা হেফাজতে। তাদের মধ্যে এম এ লতিফ ও সায়েদুল হক সুমন গ্রেপ্তার হয়েছেন।

সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, ময়মনসিংহের সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটো, খুলনার সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেকও ছিলেন তালিকায়।

এছাড়া খুলনার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর এসএম রফিউদ্দিন আহমেদ ও তার ভাই আওয়ামী লীগ নেতা এস এস ফয়সাল আহমেদ রানা, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা সাইফুল ইসলাম, বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর জিয়াউর রহমান বিপ্লব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান শরিফ কামাল ও কুমিল্লা আওয়ামী লীগ সদস্য মো. কোরাইশীও ছিলেন আশ্রয়গ্রহণকারীদের মধ্যে।

কেন এই আশ্রয়

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিগত সরকারের পতনের পর কতিপয় কুচক্রী মহলের তৎপরতায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়। ফলে সরকারি দপ্তর, থানা, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপর আক্রমণ, ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, মব জাস্টিস, চুরি ও ডাকাতির মতো ঘটনার সূত্রপাত হয়। এমন সংবেদনশীল পরিস্থিতিতে দেশের নাগরিকদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি সৃষ্টি হয়।”

আইএসপিআর লিখেছে, “ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব সেনানিবাসে প্রাণরক্ষার জন্য রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আশ্রয় চেয়েছিলেন। সেই মুহূর্তে তাঁদের পরিচয় যাচাই করার চেয়ে জীবন রক্ষা করাই প্রধান বিবেচনায় আসে।”

আরও বলা হয়, “সেসময় শুধুমাত্র মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থেকে তাদের রক্ষা করাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য। পরিস্থিতি উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অধিকাংশ আশ্রয়গ্রহণকারী দু-এক দিনের মধ্যে সেনানিবাস ত্যাগ করেন। পাঁচজনকে আইন অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়।”

মীমাংসিত বিষয়

আইএসপিআর উল্লেখ করেছে, ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট এ বিষয়ে একটি আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। একই দিনে ১৯৩ জন ব্যক্তির একটি তালিকা (৪৩২ জন পুলিশ সদস্য ও একজন এনএসআই সদস্য ছাড়া) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়, যা ছিল একটি মীমাংসিত বিষয়।

বিভ্রান্তিমূলক প্রচারের অভিযোগ

৬২৬ জনকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনায় ‘বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার’ চলছে বলে অভিযোগ করেছে আইএসপিআর এবং এ থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও আস্থার সঙ্গে জাতির পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে।”

আইএসপিআর আরও জানায়, “তৎকালীন নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে আশ্রয়গ্রহণকারীদের জীবন হুমকির মুখে ছিল। অথচ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন ও জনগণের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।”

এই প্রেক্ষিতে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর সেনানিবাসে প্রাণরক্ষায় যাঁরা আশ্রয় নিয়েছিলেন, তাঁদের তালিকা প্রকাশ করা হলো।”