ঢাকা ০৪:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
‘পাওয়ার অব অ্যাটর্নি’ সংশোধন, প্রবাসীদের কতটা সুবিধা হল? রূপসায় গুলিতে সৌদি প্রবাসী যুবক নিহত গণভোট প্রশ্নে বিএনপির প্রস্তাব ভুল, স্বীকার করলেন আমীর খসরু ‘আসন সমঝোতা’ জামায়াতের ‘গোপন’ কৌশল? ট্রাম্প বললেন, নিউইয়র্ক সার্বভৌমত্ব হারিয়েছে, কমিউনিস্ট শহর হয়ে যাবে সৌদিতে সভা-সমাবেশে কঠোর ব্যবস্থা: সতর্কতা দূতাবাসের মামদানির জয়—ট্রাম্পের ক্ষমতা কি নড়বড়ে হচ্ছে? চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে গুলি বিএনপি প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ সরোয়ার নিহত নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র মামদানি, ভাঙলেন সর্বকনিষ্ঠের রেকর্ড পিতৃপরিচয়ে ধানের শীষ পেলেন ২৪ জন, প্রথমবার নির্বাচনে ৮১ জন

লন্ডন হাই কমিশনের বিশেষ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণের আইরিশ, স্কটিশ এবং ওয়েলশ ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
  • / 1033
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশ হাই কমিশন, লন্ডন-এর বিশেষ উদ্যোগে ৮মার্চ সোমবার বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণের আইরিশ, স্কটিশ এবং ওয়েলশ ভাষায় অনুবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আবদুল মোমেন, এমপি, ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে ‘‘A call for freedom in languages’’ শিরোনামে এই বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেন।

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের বিশেষ উদ্যোগে ট্রিনিটি কলেজ ডাবলিন, হ্যারিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটি, স্কটল্যান্ড এবং ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস ট্রিনিটি সেন্ট ডেভিড কলেজের ভাষা বিশেষজ্ঞরা এ অনুবাদ করেছেন।

প্রকাশনা অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে, এম,  খালিদ এমপি, মিনিস্টার ফর ইউরোপ ও আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী থমাস বায়ার্ন এবং ওয়েলস-এর ফার্স্ট মিনিস্টার মার্ক ড্রেকফোর্ড, এমএস।

হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন ও বক্তব্য রাখেন ইউনেস্কোর প্রাক্তন পরিচালক মিস ইরিনা বোকোভা, যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল, সংস্কৃতি, মিডিয়া এবং ক্রীড়া সম্পর্কিত হাউস অফ কমন্স সিলেক্ট কমিটির সভাপতি জুলিয়ান নাইট এমপি, মিস যোয়ানা চেরি কিউসি ও এমপি, মিস সারাহ বয়াক এমএসপি, সোয়াসের শৈল্পিক পরিচালক ডঃ সংযুক্তা ঘোষ, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস ট্রিনিটি সেন্ট ডেভিড-এর উপাচার্য প্রফেসর মেডউইন হিউজেস ও প্রফেসর মেনা এলফিন, হেরিয়ট-ওয়াট বিশ্ব বিদ্যালয়, স্কটল্যান্ডের প্রফেসর স্যার জেফ পালমার, ট্রিনিটি কলেজ ডাবলিন-এর আইরিশ ও কেল্টিক স্টাডিস বিভাগের প্রধান ডাঃ ইওন ম্যাক কর্থেই ও গ্লোবাল রিলেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর জুলিয়েট হোসি, স্কটিশ ভাষা ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ ডঃ ডানকান স্টুয়ার্ট  স্নেডন, ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটির সিনিয়র প্রতিনিধি সুলতান মাহমুদ শরীফ ও নঈম উদ্দিন রিয়াজ।

মোড়ক উন্মোচনের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ, কে আবদুল মোমেন বলেন ‘‘এই বিশেষ অনুবাদ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বঙ্গবন্ধুর  ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের মানুষের কাছে তুলে ধরবে।”

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের সময় নিজের উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর এ ভাষণ শুধুমাত্র নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতির স্বাধীকার আন্দোলনের দিকনির্দেশনাই হিসেবেই নয়, ইউনেস্কোর vi Democracy  Heritage of Mankind -এর অন্তর্ভূক্ত হয়ে বিশ্বের সকল নিপীড়িত ও মুক্তিকামী মানুষের অসিম প্রেরণার উৎস হয়েও থাকবে।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে.এম খালিদ ইউরোপ ও ব্রিটেনের প্রধান তিনটি ভাষায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদ প্রকাশ করার জন্য লন্ডন মিশনকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “এই অনুবাদ স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড ও ওয়েলসের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বঙ্গবন্ধুর ওপর আরো গবেষণার উৎসাহ যোগাবে।”

হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বলেন, “বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অনুবাদের মাধ্যমে আইরিশ, স্কটিশ ও ওয়েলশ ভাষায় সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার কোন ঐতিহাসিক দলিলের অনুবাদ প্রকাশ করতে পেরে বাংলাদেশ হাই কমিশন লন্ডন অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত।”

তিনি বলেন, এই তিন ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদ প্রকাশনার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ জাতিসংঘের সব কয়টি দাপ্তরিক ভাষাসহ মোট ১৭টি ভাষায় প্রকাশিত হলো।

হাইকমিশনার স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড ও ওয়েলসের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ওপর আরো গভীর ও নিবিড় গবেষণার বিষয়ে ঘনিষ্টভাবে কাজ করার দৃঢ় আশাবাদ পুনঃব্যক্ত করেন।

মিনিস্টার ফর ইউরোপ ও আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী থমাস বায়ার্ন বলেন, “আইরিশ ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদের মাধ্যমে আয়াল্যান্ডের মানুষ বাংলাদেশের জাতির পিতার ঐতিহাসিক ভাষণ ও তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস সম্পর্কে আরো জানতে পারবে।”

ওয়েলস-এর ফার্স্ট মিনিস্টার মার্ক ড্রেকফোর্ড বলেন, “৭ মার্চের ভাষণ ওয়েলশ ভাষায় প্রকাশিত হওয়ায় ওয়েলসের জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস ও বাংলাদেশের জাতির পিতা সম্পর্কে আরো বেশী করে জানার ব্যাপারে উৎসাহিত হবে।”

 

আরও দেখুন-

[youtube]mFfkoLLlEdI[/youtube]

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

লন্ডন হাই কমিশনের বিশেষ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণের আইরিশ, স্কটিশ এবং ওয়েলশ ভাষায় অনুবাদ প্রকাশ

আপডেট সময় : ০৪:২৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

বাংলাদেশ হাই কমিশন, লন্ডন-এর বিশেষ উদ্যোগে ৮মার্চ সোমবার বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণের আইরিশ, স্কটিশ এবং ওয়েলশ ভাষায় অনুবাদ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে. আবদুল মোমেন, এমপি, ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে ‘‘A call for freedom in languages’’ শিরোনামে এই বিশেষ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেন।

যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের বিশেষ উদ্যোগে ট্রিনিটি কলেজ ডাবলিন, হ্যারিয়ট-ওয়াট ইউনিভার্সিটি, স্কটল্যান্ড এবং ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস ট্রিনিটি সেন্ট ডেভিড কলেজের ভাষা বিশেষজ্ঞরা এ অনুবাদ করেছেন।

প্রকাশনা অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে, এম,  খালিদ এমপি, মিনিস্টার ফর ইউরোপ ও আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী থমাস বায়ার্ন এবং ওয়েলস-এর ফার্স্ট মিনিস্টার মার্ক ড্রেকফোর্ড, এমএস।

হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন ও বক্তব্য রাখেন ইউনেস্কোর প্রাক্তন পরিচালক মিস ইরিনা বোকোভা, যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল, সংস্কৃতি, মিডিয়া এবং ক্রীড়া সম্পর্কিত হাউস অফ কমন্স সিলেক্ট কমিটির সভাপতি জুলিয়ান নাইট এমপি, মিস যোয়ানা চেরি কিউসি ও এমপি, মিস সারাহ বয়াক এমএসপি, সোয়াসের শৈল্পিক পরিচালক ডঃ সংযুক্তা ঘোষ, ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলস ট্রিনিটি সেন্ট ডেভিড-এর উপাচার্য প্রফেসর মেডউইন হিউজেস ও প্রফেসর মেনা এলফিন, হেরিয়ট-ওয়াট বিশ্ব বিদ্যালয়, স্কটল্যান্ডের প্রফেসর স্যার জেফ পালমার, ট্রিনিটি কলেজ ডাবলিন-এর আইরিশ ও কেল্টিক স্টাডিস বিভাগের প্রধান ডাঃ ইওন ম্যাক কর্থেই ও গ্লোবাল রিলেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রফেসর জুলিয়েট হোসি, স্কটিশ ভাষা ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ ডঃ ডানকান স্টুয়ার্ট  স্নেডন, ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটির সিনিয়র প্রতিনিধি সুলতান মাহমুদ শরীফ ও নঈম উদ্দিন রিয়াজ।

মোড়ক উন্মোচনের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ, কে আবদুল মোমেন বলেন ‘‘এই বিশেষ অনুবাদ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বঙ্গবন্ধুর  ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের মানুষের কাছে তুলে ধরবে।”

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের সময় নিজের উপস্থিতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর এ ভাষণ শুধুমাত্র নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতির স্বাধীকার আন্দোলনের দিকনির্দেশনাই হিসেবেই নয়, ইউনেস্কোর vi Democracy  Heritage of Mankind -এর অন্তর্ভূক্ত হয়ে বিশ্বের সকল নিপীড়িত ও মুক্তিকামী মানুষের অসিম প্রেরণার উৎস হয়েও থাকবে।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে.এম খালিদ ইউরোপ ও ব্রিটেনের প্রধান তিনটি ভাষায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদ প্রকাশ করার জন্য লন্ডন মিশনকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “এই অনুবাদ স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড ও ওয়েলসের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বঙ্গবন্ধুর ওপর আরো গবেষণার উৎসাহ যোগাবে।”

হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বলেন, “বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অনুবাদের মাধ্যমে আইরিশ, স্কটিশ ও ওয়েলশ ভাষায় সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার কোন ঐতিহাসিক দলিলের অনুবাদ প্রকাশ করতে পেরে বাংলাদেশ হাই কমিশন লন্ডন অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত।”

তিনি বলেন, এই তিন ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদ প্রকাশনার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ জাতিসংঘের সব কয়টি দাপ্তরিক ভাষাসহ মোট ১৭টি ভাষায় প্রকাশিত হলো।

হাইকমিশনার স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড ও ওয়েলসের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ওপর আরো গভীর ও নিবিড় গবেষণার বিষয়ে ঘনিষ্টভাবে কাজ করার দৃঢ় আশাবাদ পুনঃব্যক্ত করেন।

মিনিস্টার ফর ইউরোপ ও আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী থমাস বায়ার্ন বলেন, “আইরিশ ভাষায় ৭ মার্চের ভাষণের অনুবাদের মাধ্যমে আয়াল্যান্ডের মানুষ বাংলাদেশের জাতির পিতার ঐতিহাসিক ভাষণ ও তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস সম্পর্কে আরো জানতে পারবে।”

ওয়েলস-এর ফার্স্ট মিনিস্টার মার্ক ড্রেকফোর্ড বলেন, “৭ মার্চের ভাষণ ওয়েলশ ভাষায় প্রকাশিত হওয়ায় ওয়েলসের জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস ও বাংলাদেশের জাতির পিতা সম্পর্কে আরো বেশী করে জানার ব্যাপারে উৎসাহিত হবে।”

 

আরও দেখুন-

[youtube]mFfkoLLlEdI[/youtube]