ঢাকা ১১:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

বিয়ানীবাজারে বাড়ীতে গিয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহ

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০২:১৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ এপ্রিল ২০২০
  • / 1042
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিয়ানীবাজার (সিলেট) উপজেলায় কোনও ব্যক্তির করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখা দিলে তাকে আর সিলেট কিংবা ঢাকায় যেতে হবে না। আজ থেকে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ রয়েছে এমন ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তাররা। হাসপাতালে না এসে হটলাইন নম্বরে ফোন করে জানালেই বাসায় গিয়ে তারা নমুনা সংগ্রহ করবেন।

শুক্রবার (৩ এপ্রিল) এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে জানিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা সন্দেহভাজনদের নমুনা সংগ্রহ করতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। এক্ষেত্রে রোগী প্রথমে আমাদের হটলাইন নম্বরে ফোন করে বিস্তারিত জানাবেন। এরপর উপসর্গ পর্যালোচনা করে প্রয়োজন অনুযায়ী আমাদের একটি টিম সন্দেহজনক রোগীর বাড়িতে গিয়েই নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসবে।

অন্যদিকে, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে ইতোমধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯ বেডের একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড ও দুটি কেবিন প্রস্তুত রেখেছেন দায়িত্বশীলরা। তবে এখন পর্যন্ত আইসোলেট করার মতো কোন রোগীর সন্ধান না পাওয়ায় অনেকটা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

বিয়ানীবাজারে বাড়ীতে গিয়ে করোনার নমুনা সংগ্রহ

আপডেট সময় : ০২:১৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ এপ্রিল ২০২০

বিয়ানীবাজার (সিলেট) উপজেলায় কোনও ব্যক্তির করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখা দিলে তাকে আর সিলেট কিংবা ঢাকায় যেতে হবে না। আজ থেকে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ রয়েছে এমন ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তাররা। হাসপাতালে না এসে হটলাইন নম্বরে ফোন করে জানালেই বাসায় গিয়ে তারা নমুনা সংগ্রহ করবেন।

শুক্রবার (৩ এপ্রিল) এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে জানিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা সন্দেহভাজনদের নমুনা সংগ্রহ করতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। এক্ষেত্রে রোগী প্রথমে আমাদের হটলাইন নম্বরে ফোন করে বিস্তারিত জানাবেন। এরপর উপসর্গ পর্যালোচনা করে প্রয়োজন অনুযায়ী আমাদের একটি টিম সন্দেহজনক রোগীর বাড়িতে গিয়েই নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসবে।

অন্যদিকে, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে ইতোমধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯ বেডের একটি আইসোলেশন ওয়ার্ড ও দুটি কেবিন প্রস্তুত রেখেছেন দায়িত্বশীলরা। তবে এখন পর্যন্ত আইসোলেট করার মতো কোন রোগীর সন্ধান না পাওয়ায় অনেকটা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।