ঢাকা ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ফ্রান্স-নেদারল্যান্ডস ফেরতদের ব্রিটেনে বাধ্যতামূলক কোয়ারেনটাইন

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৪:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অগাস্ট ২০২০
  • / 1109
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ভ্রমণ করে যারা ব্রিটেনে ফিরছেন, তাদেরকে বাধ্যতামূল ১৪ দিনের কোয়ারেনটাইনে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসি।

শনিবার (১৫ আগস্ট) থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন ব্রিটেনে পরিবহনমন্ত্রী গ্রান্ট শ্যাপস। তিনি বলেন, যুক্তরাজ্যে করোনা সংক্রমণের লাগাম টেনে ধরতেই কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এদিকে, যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হতাশা ব্যক্ত করেছে ফ্রান্স। এক টুইটার বার্তায় দেশটির ইউরোপ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্লিমেন্ট বিউনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, এই সিদ্ধান্তের উপযুক্ত জবাবের জন্য যুক্তরাজ্যকে তৈরি থাকতে হবে।

অন্যদিকে, ইউরোপজুড়ে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কথা মাথায় রেখে যুক্তরাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দেশটির সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে।

এ ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনার ধাক্কা সামলিয়ে কেবলমাত্র তাদের ব্যবসা প্রাণ ফিরে পেতে শুরু করেছিল। তার মধ্যেই, এ ধরনের সরকারি সিদ্ধান্ত তাদের ব্যবসার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিলো।

প্রসঙ্গত, এই সময়ে যুক্তরাজ্যের প্রায় পাঁচ লাখ পর্যটক ফ্রান্সে অবস্থান করছেন। শনিবার থেকে শুরু হতে যাওয়া বাধ্যতামূলক কোয়ারেনটাইন এড়াতে তাই তারা বিমান ও নৌ বন্দরগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন।

সূত্র: বিবিসি

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ফ্রান্স-নেদারল্যান্ডস ফেরতদের ব্রিটেনে বাধ্যতামূলক কোয়ারেনটাইন

আপডেট সময় : ০৫:৩৪:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ অগাস্ট ২০২০

ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস ভ্রমণ করে যারা ব্রিটেনে ফিরছেন, তাদেরকে বাধ্যতামূল ১৪ দিনের কোয়ারেনটাইনে থাকার নির্দেশনা দিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসি।

শনিবার (১৫ আগস্ট) থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন ব্রিটেনে পরিবহনমন্ত্রী গ্রান্ট শ্যাপস। তিনি বলেন, যুক্তরাজ্যে করোনা সংক্রমণের লাগাম টেনে ধরতেই কর্তৃপক্ষ এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এদিকে, যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে হতাশা ব্যক্ত করেছে ফ্রান্স। এক টুইটার বার্তায় দেশটির ইউরোপ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্লিমেন্ট বিউনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, এই সিদ্ধান্তের উপযুক্ত জবাবের জন্য যুক্তরাজ্যকে তৈরি থাকতে হবে।

অন্যদিকে, ইউরোপজুড়ে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কথা মাথায় রেখে যুক্তরাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দেশটির সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে।

এ ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনার ধাক্কা সামলিয়ে কেবলমাত্র তাদের ব্যবসা প্রাণ ফিরে পেতে শুরু করেছিল। তার মধ্যেই, এ ধরনের সরকারি সিদ্ধান্ত তাদের ব্যবসার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিলো।

প্রসঙ্গত, এই সময়ে যুক্তরাজ্যের প্রায় পাঁচ লাখ পর্যটক ফ্রান্সে অবস্থান করছেন। শনিবার থেকে শুরু হতে যাওয়া বাধ্যতামূলক কোয়ারেনটাইন এড়াতে তাই তারা বিমান ও নৌ বন্দরগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন।

সূত্র: বিবিসি