ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আরও ৩০ দেশের নাগরিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা খাঁচা থেকে বের হওয়া সিংহী আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে লন্ডনে ফ্লাই রবিবার, নির্জন কারাবাস থেকেই খালেদা জিয়ার ‘নানা রোগের সূচনা’ জানালেন ফখরুল মহাকাশ থেকে পবিত্র  কাবা শরিফের উজ্জ্বল ছবি আন্দোলনে থাকা প্রাথমিকের শিক্ষকদের বদলি, ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত তারেক রহমানের দেশে ফেরা আবার অনিশ্চিত, কীভাবে ভোটার হবেন? খালেদা জিয়া ছাড়া পরিবারের কেউ ভিভিআইপি সুবিধা পাবেন না কুকুরছানা হত্যা মামলায় মায়ের সঙ্গে কারাগারে ২ বছরের শিশু খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে ঢাকায় আসছেন জুবাইদা যুক্তরাজ্যের ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী!

“ফ্রান্সে’র লজ্জা” প্রতিরোধে লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালী

৫২ বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৯
  • / 1809
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পারিবারিক সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ১০ হাজার বিক্ষোভকারী ফান্সের রাস্তায় নেমে এসেছেন। দেশটির নারীরা ইউরোপের সবচেয়ে বেশী পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়। যাকে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়্যেল ম্যাক্রো “ফ্রান্সের লজ্জা” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

এ বছরই দেশটিতে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হয়েছে।

প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশী সংস্থা অংশগ্রহন করেছে যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। ফ্রান্সে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ ফ্রান্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালীতে অংশ নিয়েছে বলে দাবী করা হয় আয়োজকদের পক্ষ থেকে।

২০১৪ সালে ইউরোপিয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে ফ্রান্সের ২৬% নারীরা তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোন না কোন পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল।

ফ্রান্সের নারীরা প্রতি বছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
জাতিসংঘ বলছে ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী ও শিশু বিশ্বব্যাপী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় যাদের মধ্যে অর্ধেক ভিকটিমরা তাদের সঙ্গী অথবা পরিবারের সদস্যদের হাতে প্রাণ হারান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

“ফ্রান্সে’র লজ্জা” প্রতিরোধে লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালী

আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০১৯

পারিবারিক সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে ১০ হাজার বিক্ষোভকারী ফান্সের রাস্তায় নেমে এসেছেন। দেশটির নারীরা ইউরোপের সবচেয়ে বেশী পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়। যাকে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়্যেল ম্যাক্রো “ফ্রান্সের লজ্জা” হিসেবে অভিহিত করেছেন।

এ বছরই দেশটিতে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হয়েছে।

প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশী সংস্থা অংশগ্রহন করেছে যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। ফ্রান্সে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ ফ্রান্সে ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গ বৈষম্যবিরোধী র‌্যালীতে অংশ নিয়েছে বলে দাবী করা হয় আয়োজকদের পক্ষ থেকে।

২০১৪ সালে ইউরোপিয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে ফ্রান্সের ২৬% নারীরা তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোন না কোন পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল।

ফ্রান্সের নারীরা প্রতি বছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
জাতিসংঘ বলছে ২০১৭ সালে ৮৭ হাজার নারী ও শিশু বিশ্বব্যাপী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় যাদের মধ্যে অর্ধেক ভিকটিমরা তাদের সঙ্গী অথবা পরিবারের সদস্যদের হাতে প্রাণ হারান।